1. mdemon1971@yahoo.com : news : Emon
  2. sowkat.press@gmail.com : Global :
  3. kamrulhk1984@gmail.com : gobalprime :
  4. jahidhasan87989@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
  5. soykotmh8@gmail.com : Prime time press : Prime time press
  6. rashedulraju760@gmail.com : prime time : prime time
  7. skprime88@yahoo.com : primetim2 :
  8. rashidul.rahul@gmail.com : অ্যাডমিন :
  9. siplujt@gmail.com : এডমিন :
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নেওয়ার যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে মিয়ানমার - Globalprime24.com
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৭:০০ পূর্বাহ্ন

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নেওয়ার যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে মিয়ানমার

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৪২ Time View
রোহিঙ্গা ক্যাম্প। ছবি: ফাইল, সংগৃহীত।

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ৮ লাখ রোহিঙ্গার তালিকা থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নেওয়ার জন্য যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ। ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ছয় ধাপে বাংলাদেশ এই তালিকা মিয়ানমারের কাছে হস্তান্তর করে। আরও ৭০ হাজার রোহিঙ্গার নাম ও ছবি যাচাইয়ের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে মিয়ানমার।



এই তথ্য শুক্রবার (৪ এপ্রিল) ব্যাংককে বিমস্টেকের ৬ষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমানকে জানিয়েছেন মিয়ানমারের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউ থান শিউ।

এটি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রথমবারের মতো একটি নিশ্চিত তালিকা, যা দীর্ঘদিন ধরে চলা সংকট সমাধানের পথে একটি বড় অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।



মিয়ানমার আরও জানিয়েছে, বাকি ৫ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গার যাচাই দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে।

সাক্ষাতে ড. খলিলুর রহমান মিয়ানমারে ভূমিকম্পে প্রাণহানির ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং জানিয়ে দেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা পাঠাতে প্রস্তুত রয়েছে সরকার।



জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই ও স্বেচ্ছামূলক সমাধানের জন্য আহ্বান জানিয়ে আসছে। বাংলাদেশের কক্সবাজার ও ভাসানচরে বর্তমানে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী অবস্থান করছে, যাদের অধিকাংশই ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর নিপীড়নের শিকার হয়ে পালিয়ে আসে।



মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশ বারবার বলেছে, নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও স্বেচ্ছামূলক প্রত্যাবাসনের জন্য রাখাইনে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করাটা জরুরি। এছাড়া, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা নিজ দেশে ফেরত যেতে ইচ্ছুক হলেও তারা নিরাপত্তা, নাগরিকত্ব ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিতের নিশ্চয়তা দাবি করে আসছে।



বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ ধরণের উচ্চপর্যায়ের আলোচনার মধ্য দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আস্থার পরিবেশ গড়ে উঠলে ভবিষ্যতে বৃহৎ পরিসরে প্রত্যাবাসনের পথ উন্মুক্ত হতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
globalprime24.com 2024 © All rights reserved